আগামী বছরের শুরুতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চালু হবে ফাইভ জি মোবাইল নেটওয়ার্ক। ফাইভ জি চালু হলে ইন্টারনেটের গতিতে অভাবনীয় সাফল্য আসবে। ফলে তথ্য আদান-প্রদান, ভিডিও কল, কল কনফারেন্স এবং ইন্টারনেটভিত্তিক সেবায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। আসুন জেনে নেয়া যাক পঞ্চম প্রজন্মের ফাইভ জি নেটওয়ার্ক চালু হলে কী কী সুফল মিলবে।
টেলিকম বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছে ফোরজির চেয়ে ফাইভ জি নেটওয়ার্কে ১০ গুণ বেশি দ্রুত গতির ইন্টারনেট সুবিধা পাওয়া যাবে। ফাইভ জি নেটওয়ার্কে সর্বোচ্চ ১০ হাজার এমবিপিএস গতিতে ডাউনলোড করা যাবে।
দেশে ফাইভ জি
এখন বাজারে চালু থাকা ফোরজি নেটওয়ার্কে সর্বোচ্চ ১০০০ এমবিপিএস গতিতে ইন্টারনেটে ডাউনলোড করা যাচ্ছে। অন্যদিকে থ্রিজির নেটওয়ার্কের সর্বোচ্চ গতি ৩.১ এমবিপিএস। ২০১৯ সালের শুরুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হবে ফাইভ জি পরিষেবা। আগামী বছর মার্চ মাসে দক্ষিণ কোরিয়ায় শুরু হবে লেটেস্ট জেনারেশন মোবাইল পরিষেবা। ২০১৯ এর শেষে ফাইভ জি নেটওয়ার্ক চালু হবে জাপানেও। অন্যদিকে ২০২০ সালে চীনে পঞ্চম প্রজন্মের এই নেটওয়ার্ক পরিষেবা চালু হবে। ভারত সরকার দেশটিতে ২০২২ সালে ফাইভ জি চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে।
ফাইভ জিতে যে সুবিধা
ফাইভ জি পরিষেবা শুরু হলে জনপ্রিয় হবে স্মার্ট হোম, স্মার্ট সিটি, সেলফ ড্রাইভিং কার, হেলথ মনিটরিং ডিভাইস আর অগমেন্টেড রিয়ালিটির মতো ডিভাইসগুলো।
যেসব ফোনে মিলবে ফাইভ জি
আসছে বছর ওয়ানপ্লাস, হুয়াওয়ে, এলজি এবং শাওমি ফাইভ জি কানেকটিভি সমৃদ্ধ ফোন বাজারে আনবে।