নিউজিল্যান্ডের জীবনযাত্রা এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। করোনাভাইরাসে মহামারির প্রভাব আগের চেয়ে কমে আসায় রেস্তোরাঁসহ অনেক কিছুই খুলেছে। তবে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হচ্ছে। অনেক দিন বন্দী জীবন যাপনের পর অনেকেই ঢুঁ মারছেন রেস্তোরাঁয়। সঙ্গী ক্লার্ক গ্যাফোর্ডকে নিয়ে গিয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্নও। রেস্তোরাঁর কোটা পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় ঢুকতে বাধা দেয়া হয় তাদের। তবে কয়েক মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পরই জায়গা মেলে ভেতরে।
শনিবার ছুটির দিনে সঙ্গী ক্লার্ক গ্যাফোর্ডকে নিয়ে রাজধানী ওয়েলিংটনের ওই ক্যাফেতে ঢুকতে গিয়ে বাধা পান জেসিন্ডা। ওই রেস্তোরাঁয় যখন জেসিন্ডা আরডার্ন আর ক্লার্ক গ্যাফোর্ড যান, তখন রেস্তোরাঁ পূর্ণ, অর্থাৎ ১০০ হয়ে যায়। রেস্তোরাঁয় ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় তাঁদের। বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় কিছুক্ষণ। অনেকেই এ সময় বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তবে মিনিট ১৫ পরই রেস্তোরাঁয় ঢোকেন জেসিন্ডা।
শনিবার দুপুরের দিকের ওই ঘটনা জয়ী নামের একজন টুইটারে টুইট করেন। তিনি টুইট বার্তায় লেখেন, ‘ও খোদা! জেসিন্ডা এইমাত্র অলিভ রেস্তোরাঁয় এসেছিলেন। রেস্তোরাঁ পূর্ণ থাকায় তাকে ঢুকতে দেয়া হয়নি।