ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
আপডেট : ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ১৮:৩৪

ক্যারিবিয়ান-সাগরে-নৌকাডুবি-২৮-হাইতিয়ানের-প্রাণহানি

অনলাইন ডেস্ক
ক্যারিবিয়ান-সাগরে-নৌকাডুবি-২৮-হাইতিয়ানের-প্রাণহানি

অনলাইন ডেস্ক ॥ ক্যারিবিয়ান সাগরে বাহামা দ্বীপপুঞ্জের আবাকো উপকূলে নৌকাডুবিতে ২৮ হাইতিয়ানের প্রাণহানি হয়েছে। তবে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ১৭ জনকে।

গত শনিবার ক্যারিবীয় অঞ্চলের ভঙ্গুর অর্থনীতির দেশটি ছেড়ে যাওয়ার সময় যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্ব- দক্ষিণে এ নৌকাডুবির কবলে পড়ে হাইতিয়ানদের একটি দল।

রবিবার রয়্যাল বাহামাস ডিফেন্স ফোর্স (আরবিডিএফ) এক বিবৃতিতে জানায়, আবাকো দ্বীপের মার্শ হার্বার উপকূল থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে নৌকাটি ডুবে গেলে দুই দিনের তৎপরতায় ১৭ জনকে জীবিত এবং ২৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এই হাইতিয়ানরা মানবপাচারের কবলে পড়েছিল জানিয়ে হাইতিতে নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাস এক বার্তায় বলেছে, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোনো ভ্রমণই উচিৎ নয়। অবৈধ অভিবাসন এবং চোরাচালানের মতো বিপজ্জনক বিষয়গুলোর সমাপ্তি ঘটে দুঃখজনকভাবেই।

পিছিয়ে পড়া অর্থনীতির দেশ হাইতির ৬০ শতাংশেরও বেশি জনগোষ্ঠীর মাথাপিছু আয় দুই ডলারের মতো। সেজন্য প্রায়ই হাইতিয়ানরা বাহামাস দ্বীপপুঞ্জ বা ব্রিটেনশাসিত তার্কস ও কাইকোস দ্বীপে অবৈধভাবে পাড়ি জমানোর চেষ্টা চালায়।

বিগত বছরগুলিতে ভিসাপ্রাপ্তি সহজ হয়ে যাওয়ায় হাজারো হাইতিয়ান তরুণ চিলি এবং ব্রাজিলে পাড়ি জমালেও দেশটির জনগোষ্ঠীর যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা অভিমুখে যাওয়ার পরম্পরাই বেশি।

২০১০ সালে প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পের পর প্রায় ৬০ হাজার হাইতিয়ান যুক্তরাষ্ট্রের ‘অস্থায়ী সুরক্ষিত কর্মসূচি’র আওতায় বসবাসের সুযোগ পাচ্ছে। ২০১৭ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন কর্মসূচিটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিলেও এর বিরুদ্ধে আদালতে চ্যালেঞ্জ হয়েছে।

অনলাইন ডেস্ক ॥ ক্যারিবিয়ান সাগরে বাহামা দ্বীপপুঞ্জের আবাকো উপকূলে নৌকাডুবিতে ২৮ হাইতিয়ানের প্রাণহানি হয়েছে। তবে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ১৭ জনকে।

গত শনিবার ক্যারিবীয় অঞ্চলের ভঙ্গুর অর্থনীতির দেশটি ছেড়ে যাওয়ার সময় যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্ব- দক্ষিণে এ নৌকাডুবির কবলে পড়ে হাইতিয়ানদের একটি দল।

রবিবার রয়্যাল বাহামাস ডিফেন্স ফোর্স (আরবিডিএফ) এক বিবৃতিতে জানায়, আবাকো দ্বীপের মার্শ হার্বার উপকূল থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে নৌকাটি ডুবে গেলে দুই দিনের তৎপরতায় ১৭ জনকে জীবিত এবং ২৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এই হাইতিয়ানরা মানবপাচারের কবলে পড়েছিল জানিয়ে হাইতিতে নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাস এক বার্তায় বলেছে, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোনো ভ্রমণই উচিৎ নয়। অবৈধ অভিবাসন এবং চোরাচালানের মতো বিপজ্জনক বিষয়গুলোর সমাপ্তি ঘটে দুঃখজনকভাবেই।

পিছিয়ে পড়া অর্থনীতির দেশ হাইতির ৬০ শতাংশেরও বেশি জনগোষ্ঠীর মাথাপিছু আয় দুই ডলারের মতো। সেজন্য প্রায়ই হাইতিয়ানরা বাহামাস দ্বীপপুঞ্জ বা ব্রিটেনশাসিত তার্কস ও কাইকোস দ্বীপে অবৈধভাবে পাড়ি জমানোর চেষ্টা চালায়।

বিগত বছরগুলিতে ভিসাপ্রাপ্তি সহজ হয়ে যাওয়ায় হাজারো হাইতিয়ান তরুণ চিলি এবং ব্রাজিলে পাড়ি জমালেও দেশটির জনগোষ্ঠীর যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা অভিমুখে যাওয়ার পরম্পরাই বেশি।

২০১০ সালে প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পের পর প্রায় ৬০ হাজার হাইতিয়ান যুক্তরাষ্ট্রের ‘অস্থায়ী সুরক্ষিত কর্মসূচি’র আওতায় বসবাসের সুযোগ পাচ্ছে। ২০১৭ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন কর্মসূচিটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিলেও এর বিরুদ্ধে আদালতে চ্যালেঞ্জ হয়েছে।

 
 

 

 

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌকাডুবি ॥ ২৮ হাইতিয়ানের প্রাণহানি

 

উপরে